ছাতকের ছৈলা-আফজলাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ও ছেলের বিরুদ্ধে কুষিকার্ড জালিয়াতির অভিযোগ
শামীম আহমদ তালুকদার
সত্যবাণী
সুনামগঞ্জ থেকেঃ সুনামগঞ্জের ছাতকের ছৈলাআফজলাবাদ ইউনিয়নে বোরোধান সংগ্রহের কৃষিকার্ডের অনিয়মের অভিযোগ পাওয়াগেছে। এ ঘটনায় ২০ মে বুধবার মোঃ এখলাছুর রহমান ইউনিয়নের বাসীর পক্ষে ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, অভিযোককারীরা ইউনিয়নের প্রকৃত কৃষক বটে। ছৈলা-আফজলাবাদ ইউনিয়নের চেযারম্যান গয়াছ আহমদের নিকট অভিযোগকারীদের কৃষিকার্ড জমা রয়েছে।
ইউপি চেয়ারম্যান গয়াছ আহমদ ও তার ছেলে শামীম আহমদ জমাকৃত কার্ড দিয়ে দির্ঘদিন ধরে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করছেন।অভিযোগকারীদের কৃষিকার্ড গুলো ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হলে বিভিন্ন অজুহাতে দেই দিচ্ছি বলে সময় অতিবাহিত করছেন ইউপি চেয়ারম্যান।অভিযোগে আরো উল্লেখ করা বর্তমান বৈশাখী ধানসংগ্রহের জন্য গত ১৪ মে তারিখে কৃষিধান সংগ্রহের লটারীর হয়। লটারীতে জমাকৃত কৃষিকার্ডে অভিযোগকারীদের নাম অর্তৃভুক্ত রয়েছে। লটারী অর্ন্তভুক্তকারীরা পৃথক পৃথক ভাবে সরাসরি ধান দিতে আগ্রহী। বর্তমানে লটারীর মাধ্যমে বৈশাখী ধানসংগ্রহের জানতে পারি ইউপি চেয়ারম্যান বিভিন্ন লোকদের ভূয়া কৃষক সাজিয়ে তাদের নামে লটারী দিয়ে কৃষিধান সংগ্রহ করার পায়তারা করছেন।গত ১৪ মে লটারীতে যারা জয়ী হয়েছেন তাদের বেশির ভাগ কৃষিকার্ড উপকারভোগী এবং মোবাইল নাম্বারের কোন মিল নেই বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।অনুলিপি:উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান,ছাতক ও উপজেলা কৃষিকর্মকর্তা ছাতক প্রেরন করা হয়েছে।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম কবির বলেন, অভিযোগ আমার হাতে পৌছায়নি।হয়তো অফিসে রিসিব করা হয়েছে।