জগৎসী গোপালকৃষ্ণ এম.সাইফুর রহমান বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয় এর প্রিন্সিপালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈধ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

নিউজ ডেস্ক
সত্যবাণী

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি : মৌলভীবাজারে জগৎসী গোপালকৃষ্ণ এম, সাইফুর রহমান বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ের প্রিন্সিপালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার বৈধ্যতা ও ছাত্র ছাত্রী/ স্কুল শিক্ষকদের সাথে রুক্ষ আচরন সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। জানাযায়, প্রিন্সিপাল ফজলুর রহমান জুয়েল ১৯৯৮ সালের ফেব্র“য়ারতে প্রথমে স্কুল শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে রহস্য জনক ভাবে তিনি কলেজের প্রভাষক হিসাবে পদন্নোতি পান। ২০১৯ সালে ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপালের দায়ীত্ব পালন করেন। সাত মাস পর ২০২০ সালে পত্রিকায় প্রিন্সিপাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। অনেক প্রার্থী এই পদে আবেদন করলেও কলেজের ৩ জন শিক্ষককের আবেদন বৈধ্য দেখিয়ে বাকী আবেদন পত্র বাতিল করা হয়। প্রিন্সিপালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কলেজের ৩ জন শিক্ষককের অংশ গ্রহন দেখিয়ে তাহার নিয়োগ বৈধ্য দেখানো হয়।

বিশ্ববিদালয়ের নিয়োগ প্রজ্ঞাপন নিয়ম অনুযায়ী এক জন প্রিন্সিপাল প্রার্থীর একাধিক ৩য় শ্রেণী গ্রহন যোগ্য নয়। অভিযোগ রয়েছে প্রিন্সিপাল ফজলুর রহমান জুয়েল এইচ এস সি ও অর্নাস উর্ত্তিন ৩ বিভাগে হয়েছেন। তিনি প্রভাব খাটিয়ে মহাবিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল পদে পদ ,উন্নোতি নেন। মহাবিদ্যালয়ের এইচ এস সি ৫ জন পরীক্ষার্থীর প্রবেশ পত্রে কর্তৃপক্ষের কারনে ভূল হলে সংশোধনের জন্য প্রিন্সিপাল জন প্রতি ১১ শত টাকা দাবী করেন বলে ছাত্ররা জানায়। মহাবিদ্যালয়ের এইচ,এস,সি”র কয়েক জন ছাত্র নিজদের মধ্যে ঝগড়া করলে প্রিন্সিপাল সদরের ইউ এনও কে ফোন করে এনে ছাত্রদেরে এক পক্ষকে পুলিশে দেন। ওরা ২ দিন জেল হাজতে থাকার পর জামিনে বেড়িয়ে আসে। তিনি উক্ত স্কুলের শিক্ষক ও কলেজের ছাত্রদের সাথে সব সময় রুক্ষ ব্যবহার করে থাকেন।

এব্যপারে জগৎসী গোপালকৃষ্ণ এম, সাইফুর রহমান বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল এর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, সরকারী বিধিবিধান মোতাবেক আমি নিয়োগ পেয়েছি।প্রথমে আমি সিনিয়র প্রভাষক পদে নিয়োগ পাই। ২০১৩ সালে সহকারী প্রফেসার হিসাবে সাত বছর ছিলাম। এরপর প্রিন্সিপাল হিসাবে নিয়োগ পাই। বিধি মোতাবেক ৩ বছর সহকারী প্রভাষক থাকলে যে কোন জন প্রিন্সিপাল হিসাবে পদনোতি পেতে পারে।

You might also like