দখিনের ক্রইম পত্রিকার স্টীকার ছিরে ফেললেন ফেরিঘাটে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গনদোলাই খাওয়া কথিত সাংবাদিক রিয়াজ
শামীম আহমদ তালুকদার
সত্যবাণী
সুনামগঞ্জ থেকেঃ ১৭ জুলাই রোজ বৃহস্পতিবার দখিনের ক্রাইম পত্রিকার, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি ও মানবাধিকার সংস্থা, বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস এন্ড প্রেস সোসাইটি এর বরিশাল জেলা কমিটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ফারুক মুন্সির ব্যাবহ্রত মোটরসাইকেল এর সামনে থেকে দখিনের পত্রিকার স্টিকার ছিরে ফেলেন এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন সেই কথিত সাংবাদিক রিয়াজ।
জানা যায়, কথিত সাংবাদিক রিয়াজ এর নামে বিভিন্ন পত্রিকার নাম ভাঙ্গিয়ে অসংখ্য চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে।বরিশাল সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় একধিক পত্রিকার সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে এবং সংবাদ প্রকাশের হুমকি দিয়ে চাঁদাবাজি করে আসছে এই কথিত সাংবাদিক। উল্লেখ্য যে কথিত সাংবাদিক রিয়াজ প্রয় বছর ২ আগে বরিশাল সদর উপজেলাধীন লাহারহাট ফেরিঘাট এ চাঁদাবাজি করতে গেলে সাধারন মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে গনধোলাই দেন। এক পর্যায়ে সরেজমিন থেকে পালিয়ে আসে এই কথিত রিয়াজ।সাংবাদিক পরিচয়দানকারী রিয়াজ একজন নারী লোভী ২০১৯ সনে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এলাকায় আবাসিক হোটেল দিয়ে নারীসহ তাকে হাতেনাতে ধরা হয় এভাবে একাধিক পাওয়া যায়।
বরিশাল সদর উপজেলা একাধিক জায়গায় বাল্যবিবাহ সহ বালু উত্তোলন অবৈধ ডেরেজারের মালিক দের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা খেয়ে অবৈধ কাজের সহযোগিতা করেন,স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তির কাছ থেকে সংবাদ ছাপানোর কথা বলে ৬০০০ টাকা নিয়ে সংবাদ না চাপিয়ে উল্টো তার বিরুদ্ধে মিথ্যা রিপোর্ট কাকে বলে হুমকি দেয়। রিয়াজের জ্বালায় মা বোনদের কোন মিস্টার নেই।
বহুল সমালোচিত, চাঁদাবাজ ও সাংবাদিক পরিচয়দানকারী রিয়াজ কর্তৃক এক পেশাদার সংবাদকর্মীদের কে হয়রানী ও অপমানের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাংবাদিকমহল সহ সচেতন নাগরিকরা, এ বিষয়ে বরিশাল বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে আলাপকালে তিনি বলেন উপযুক্ত বিষয় এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া । দখিনের ক্রাইমের পত্রিকার কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ কালে উনারা বলেন বিষয়টি নিয়ে আমরা আইনের আশ্রয় নবাব প্রস্তুতি চলছে।বিস্তারিত আগামী পর্বে আসছে,,