সিসিক নির্বাচন:১২ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার

চঞ্চল মাহমুদ ফুলর
সত্যবাণী

সিলেট থেকেঃ সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলকৃত প্রার্থীদের প্রত্যাহারের শেষদিন ছিল ১ জুন বৃহস্পতিবার। শেষদিনে মোট ১২ জন কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। তবে কোনো মেয়র প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। ২ জুন শুক্রবার সিসিক নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে।এ অবস্থায় আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিতব্য ৭ মেয়র প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন। এছাড়া ৪২টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্ধিতায় রয়েছেন ২৭৩ জন প্রার্থী এবং ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কোন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার না করায় নারী কাউন্সিলর পদে ৮৭ জনই নির্বাচনে মুখোমুখি হচ্ছেন।

সিসিক নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় জানায়, মনোনয়ন প্রত্যাহার করা কাউন্সিলর প্রার্থীরা হলেন, ৪১নং ওয়ার্ডে শাহীন আহমেদ ও আল আমিন, ৩৩নং ওয়ার্ডে আব্দুস সবুর চৌধুরী, ১৩নং ওয়ার্ডে সুমন আহমদ, ৭নং ওয়ার্ডে আলম হোসেন আলম, ১৪নং ওয়ার্ডে তপু গনি, ১৮নং ওয়ার্ডে মো. সাজুয়ান আহমদ, ২৩নং ওয়ার্ডে তারেক আহমদ, ২৯নং ওয়ার্ডে মো. আতাউর রহমান, ৩৪নং ওয়ার্ডে এনামুল কবির চৌধুরী, ৩৬নং ওয়ার্ডে এসএম আলী হোসেন ও ৪২নং ওয়ার্ডে বদরুল ইসলাম।এদিকে, মেয়র পদে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীরা হলেন, আ’লীগের মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পাটির নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান, জাকের পাটির মো. জহিরুল আলম। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু, মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন এবং মো. শাহজাহান মিয়াও প্রতিদ্বন্ধিতায় রয়েছেন।শুক্রবার প্রতীক বরাদ্দের মাধ্যমে শুরু হবে প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রচারণা।

নির্বাচনী লড়াইয়ে প্রস্তুত ৭ মেয়রসহ ৩৬৭ প্রার্থী যাচাই-বাছাই আপিল ও শুনানি এবং মনোনয়ন প্রত্যাহারের পর সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনের চূড়ান্ত লড়াইয়ে ৭মেয়র প্রার্থীসহ ৩৬০ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। আগামী ২১ জুন অনুষ্ঠিতব্য সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে যাদের মধ্যে থেকে একজন মেয়র, ৪২ সাধারণ ওয়ার্ডে ৪২ জন কাউন্সিলর এবং ১৪ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ১৪ জন মহিলা কাউন্সিলর ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন।২০০২ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সিলেটের সকল ওয়ার্ডে এবারই প্রথম হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)-এর মাধ্যমে ভোট গ্রহণ। এ নিয়ে ভোটার ও প্রার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া থাকলেও সবার মধ্যে বইছে নির্বাচনী আমেজ।সিসিক নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় সুত্রে প্রাপ্ত তথ্যমতে মনোনয়ন বাতিল হওয়া ৫ মেয়র প্রার্থীর মধ্যে ৩ জন আপিল করায় ১ জন ফিরে পেয়েছেন তার প্রার্থিতা। ফলে চূড়ান্ত লড়াইয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন, আ’লীগের মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পাটির নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান, জাকের পাটির মো. জহিরুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু, মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন এবং মো. শাহজাহান মিয়া।

মনোনয়ন বাতিল হওয়া ১১ জন কাউন্সিলরের মধ্যে আপিল করে ৭ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। এরমধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে ৪ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩ জন রয়েছেন। ১ জুন বৃহস্পতিবার মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন আরো ১২ কাউন্সিলর প্রার্থী। ফলে চূড়ান্ত লড়াইয়ে ৩৬০ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন। যাদের মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডে প্রার্থীর সংখ্যা ২৭৩ জন আর সংরক্ষিত ওয়ার্ডে রয়েছেন ৮৭ জন।সংরক্ষিত ওয়ার্ডে (নারী কাউন্সিলর) প্রার্থীরা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সালমা সুলতানা ও আছিয়া বেগম, ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর কুলসুমা বেগম পনি, রুনা বেগম, জোসনা আহমদ, তাহমিনা রহমান রোবা, ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা বেগম, রুবি বেগম, নেহারুন বেগম, শ্যামলী সরকার, মুসলিমা নাজনিন হাসান, নাছরিন আহমদ নুপুর ও রোকসানা খানম, ৪নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মাসুদা সুলতানা, সাবেক কাউন্সিলর রুহেনা খানম মুক্তা, উম্মে সালমা, অ্যাডভোকেট জোহরা জেসমিন, তাহমিনা বেগম, রুবি বেগম, সালমা বেগম, সুনয়া আক্তার সূচনা ও রুপিয়া খানম, ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানা বেগম শানু, সাবেক কাউন্সিলর দীবা রানী দে, জয়শ্রী দাস জয়া, ৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শাহানারা বেগম ও মোছা. কামরুন নাহার চৌধুরী, ৭নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর নাজনীন আক্তার কনা, মাহমুদা নাজিম রুবি, নার্গিস সুলতানা ও ডায়না বেগম সুমাইয়া, ৮নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেবেকা আক্তার লাকী, সাবেক কাউন্সিলর সালেহা কবীর সেপী, শারমিন আক্তার রুবি ও হেনা বেগম, ৯নং ওয়ার্ডে সাবেক কাউন্সিলর মোছাঃ আছমা বেগম, সাদিয়া শারমিন সুমি, নাজমা বেগম, শিউলি আক্তার ও ছামিরুন নেছা, ১০নং ওয়ার্ডে হাছিনা বেগম, রুমা আক্তার, আয়েশা খাতুন কলি, হোছনে আরা বেগম, রুমা আক্তার রত্মা, অর্পনা রানী ঘোষ, জুলেখা বেগম, মাহমুদা ইসলাম চৌধুরী ও তাহমিনা সুলতানা, ১১নং ওয়ার্ডে সাজেদা বেগম, খেলা রাণী নাথ, ফাতেমা বেগম সাথী, রাহেলা বেগম, রোপসানা আক্তার, রুকসানা বেগম, পারবিন বেগম, মাজরানা তাহরীন খালিক ও আমিনা বেগম, ১২নং ওয়ার্ডে ছালেহা বেগম, আছমা আক্তার পারভীন, হাজেরা বেগম, নাজমা আক্তার, ফাতেমা আক্তার পারুল, রুমি আহমদ, শিরিন আক্তার, সেলিনা আক্তার ও লিপি বেগম, ১৩নং ওয়ার্ডে ফাতেমা বেগম, নেখবুল বেগম, রেজিয়া বেগম, ডলি বেগম, লাভলী বেগম, খালেদা আক্তার শাপলা, শিউলী পারভীন, কুলসুমা বেগম তাহমিনা, শোভা আক্তার, রেসমা বেগম, জলি পুরকায়স্থ ও শেখ তাসলিমা আলী হেনা, ১৪নং ওয়ার্ডে নুরজাহান বেগম ও সুবিনা বেগম সুবনা।
অপরদিকে সাধারণ ওয়ার্ডে প্রার্থীরা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুফতি কমর উদ্দিন, সৈয়দ আনোয়ারুছ সাদাত ও সলমান আহমদ চৌধুরী, ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিক্রম কর সম্রাট ও সাবেক কাউন্সিলর মো. রাজিক মিয়া, ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক, সাবেক কাউন্সিলর এসএম আবজাদ হোসেন, মিজানুর রহমান ও বদরুল ইসলাম লস্কর, ৪নং ওয়ার্ডে আব্দুল করিম চৌধুরী, শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল, আলম খান মুক্তি ও আহমদুল হক, ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ, খালেদ আকবর চৌধুরী, কামাল মিয়া, নাজমুল হোসাইন, শেখ মো. সাহেদ সিরাজ, রিমাদ আহমদ রুবেল ও আমিনুর রহমান, ৬নং ওয়ার্ডে শাহিন মিয়া, সৈয়দ আতিকুর রব চৌধুরী, মাজহারুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন শামীম ও মাহমুদ আহমদ, ৭নং ওয়ার্ডে আফতাব হোসেন খান, সায়ীদ মো. আব্দুল্লাহ ও জাহিদ খান সায়েক, ৮নং ওয়ার্ডে ইলিয়াছুর রহমান, সুমন ইসলাম, ফয়জুল হক, রানা আহমদ, সাব্বির খান, বিদ্যুৎ দাস, জগদীশ চন্দ্র দাশ, সুদীপ রঞ্জন দেব ও হাবিবুর রহমান হাবিব, ৯নং ওয়ার্ডে মখলিছুর রহমান কামরান ও বাবুল খান, ১০নং ওয়ার্ডে মোস্তফা কামাল, তারেক উদ্দিন গোলাম কিবরিয়া মাসুক, আব্দুল হাকিম আফতাব ও সাইদুর রহমান, ১১নং ওয়ার্ডে রকিবুল ইসলাম ঝলক, আব্দুর রহিম মতচ্ছির, মীর্জা এমএস হোসেন ও আব্দুর রকিব বাবলু, ১২নং ওয়ার্ডে সিকন্দর আলী ও আব্দুল কাদির, ১৩নং ওয়ার্ডে শাহদাত হোসেন লোলন, শান্তনু দত্ত সন্তু, নুরুল ইসলাম ও বিশ্বজিৎ দাস, ১৪নং ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম মুমিন, মোস্তাফিজুর রহমান ও মাহবুবুর রহমান জনি, ১৫নং ওয়ার্ডে ছয়ফুল আমিন বাকের, আনোয়ার হোসেন জাহেদ, কায়ছার হাসান শিমন, মুজিবুর রহমান শওকত, আব্দুল গাফফার ও আবু তামিম, ১৬নং ওয়ার্ডে ফয়জুল হাসান, আশরাফ খান, আব্দুল মুহিত জাবেদ, কামরুল হোসেন রাজীব, তামিম আহমদ খান, তমাল রহমান ও জামাল আহমদ, ১৭নং ওয়ার্ডে মীর জসিম উদ্দিন, রাশেদ আহমদ ও দিলওয়ার হোসাইন সবীব, ১৮নং ওয়ার্ডে সালমান চৌধুরী, এবিএম জিল্লুর রহমান, মো, নজমুল ইসলাম এহিয়া, মাহবুব খান মাসুম, শামছুর রহমান কামাল ও বেলাল আহমদ, ১৯নং ওয়ার্ডে এসএম শওকত আমীন তৌহিদ ও রুমেল আহমদ, ২০নং ওয়ার্ডে শুভ্র চক্রবর্তী, মিঠু তালুকদার, বিহিত গুপ্ত চৌধুরী বাবলা ও আজাদুর রহমান, ২১নং ওয়ার্ডে আব্দুল রকিব তুহিন, আসাদ বখত জুয়েল, সাহেদুর রহমান ও গোলাম রহমান চৌধুরী, ২২নং ওয়ার্ডে ছালেহ আহমদ সেলিম, আবু জাফর, শোয়াইবুর রহমান শোয়াইব, ফজলে রাব্বী চৌধুরী, দিদার হোসেন, বদরুল আজাদ রানা ও ইব্রাহিম খান সাদেক, ২৩নং ওয়ার্ডে মোস্তাক আহমদ, মামুনুর রহমান মামুন, শেখ সোহেল আহমদ কবির ও সোয়েব আহমদ শিপলু, ২৪নং ওয়ার্ডে হুমায়ুন কবির সুহিন, হাবিবুর রহমান, আব্দুস শহীদ লস্কর, সোহেল আহমদ রিপন, মোহাম্মদ শাহজাহান ও আবুল কাশেম খায়ের, ২৫নং ওয়ার্ডে রোকসানা বেগম শাহনাজ, মোফাজ্জল হোসেন, তাকবির ইসলাম পিন্টু, সাহাব উদ্দিন শিহাব ও আশিক আহমদ, ২৬নং ওয়ার্ডে তৌফিক বক্স লিপন, সেলিম আহমদ রনি, সাহেদ আহমদ ও মামুনুর রশিদ, ২৭নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল নজরুল, মোহাম্মদ আজম খান, সুজিত কুমার গোপ, শাহীন আহমদ, জালাল উদ্দিন আহমদ, মঈন উদ্দিন ও বিপ্লব কান্তি দে মাধব, ২৮নং ওয়ার্ডে শিব্বির আহমদ, ফখরুল ইসলাম, ইমতিয়াজ আহমদ জগলু, রায়হান হোসেন, আশিকুর রহমান আশিক, এসএম মিনহাজ মাহমুদ, আব্বাছ আলী, সুহেল রানা ও এমদাদ হোসেন, ২৯নং ওয়ার্ডে লাহিনুর রহমান লাহিন, মাজহারুল ইসলাম শাকিল, জাবেদ আহমদ জীবন, রেজাউল ইসলাম, ইসমাইল হোসেন মুরাদ, রাজীব আহসান, পংকি মিয়া, গোলাম মোস্তফা কামাল ও শাহেদ খান স্বপন, ৩০নং ওয়ার্ডে রাজু মিয়া, আতাউর রহমান, জামাল উদ্দিন, প্রমথ দাস, আব্দুল মান্নান, আজাদ মিয়া, শাহ ইকবাল হোসেন, মকসুদ আহমদ, আলী আছকর, আব্দুল গফ্ফার, সেলিম আহমদ জাবেদ, ফজলুল করিম, জাকির হোসেন, নুরুল ইসলাম মাসুম, রকিব খান, রাউল করিম সুমন, এনামুল হক, লয়লু মিয়া ও সানর মিয়া, ৩১নং ওয়ার্ডে রাজিব আহমদ, আব্দুল আহাদ, ইলিয়াস মিয়া, আব্দুল মুকিত, দেলোয়ার হোসেন, ইউনুছ আহমদ, নজমুল হোসেন ও শফিকুর রহমান, ৩২নং ওয়ার্ডে কাবুল আহমদ, আব্দুল হান্নান, সৈয়দ ফরহাদ হোসেন, মোতাহার হোসেন, দুলাল আহমদ, মতিউর রহমান রিপন, হেদায়েত হোসেন তানভীর, আফছর আহমদ, রুহেল আহমদ ও স্বপন আহমদ রুমন, ৩৩নং ওয়ার্ডে ফখরুল ইসলাম দুলু, গৌছ উদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, সেলিম আহমদ, শামীম আহমদ পিন্টু, ইকবাল হোসেন শামীম, রমিজ উদ্দিন, হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, বাহার উদ্দিন, আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী, মঞ্জুর রহমান, ইন্দ্রজিত বিশ্বাস, শাহজাহান আহমদ খাদিম, আব্দুল আহাদ ও হিমেল আহমদ, ৩৪নং ওয়ার্ডে আমিনুর রহমান, সোলেমান আহমদ, মাওলানা রফিকুল ইসলাম, শামীম আহম্মদ, আবু বকর লিলু, জয়নাল আবেদীন, পারভেজ আহমদ, আনোয়ার হোসেন আনু, সুহেল আহমদ, নিজাম উদ্দিন চৌধুরী, আলী আক্তার চৌধুরী, কাজী মো. রুনু মিয়া মইন, জয়নাল আবেদীন জুয়েল, হাবিবুর রহমান পংকি, মো. রকিবুজ্জামান ও রমজান আলী, ৩৫নং ওয়ার্ডে মনজুর আহমদ মনজু, সৈয়দ আহমদ আলী ও জাহাঙ্গীর আলম, ৩৬নং ওয়ার্ডে রাজা মিয়া, বদরুর রহমান বাবর, এএইচএম জহিরুল হক, হিরন মাহমুদ নিপু, সৈয়দ জয়নাল আবেদীন আহমদ ও তজমুল ইসলাম, ৩৭নং ওয়ার্ডে শেখ লোকমান মিয়া, দিলোযার হোসেন জয়, শায়খুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম নজু, কবির আলম, রিয়াজ মিয়া, আব্দুর রাজ্জাক ডালিম, আলী হোসেন, রফিকুল ইসলাম, বিপ্লব চক্রবর্তী, মোয়াজ বিন আজহার, পারভেজ আহমদ ও বিজিত লাল দাস, ৩৮নং ওয়ার্ডে গিয়াস উদ্দিন, আখতার হোসেন, কামরুল হাসান নুর, আল আমিন, বেলাল আহমদ, মো. জাকারিযা, হেলাল উদ্দিন, ওসমান হারুন পনির ও আজিজুর রহমান সুমন, ৩৯নং ওয়ার্ডে রেজাউর রহমান মোস্তাক, শাহাব উদ্দিন লাল, ফজলুল করিম ফুল মিয়া, আব্দুর রহমান খোরাসানী, আমির উদ্দিন আহমদ, আলতাফ হোসেন সুমন ও মাসুম আহমদ, ৪০নং ওয়ার্ডে রাজকুমার পাল রাজু, লিটন আহমদ, হাজী আব্দুস শহীদ, এসএম জুলফিকার আলী, সামরান সাবের, আব্দুল হাছিব, কামাল আহমদ কাবুল ও তারেক আহমদ, ৪১নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ রাজ্জিক, নাজির আহমদ স্বপন, মনজুর আহমদ, খসরুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম রফু, জিয়াউর রহমান, দিবাকর দেবনাথ, ফখরুল আলম ও আক্তার হোসেন এবং ৪২নং ওয়ার্ডে মাওলানা আব্দুল হাফিজ খান, আব্দুল কাদির ছাদেক, মনছুরুল আরিফিন শিকদার সুমন, রিহাদ আহমদ, সাইফুল আলম, নজরুল ইসলাম কামাল, আলতাফুর রহমান, আবুল কালাম মনছুর ও মতিউর রহমান।বিগত সময়ে ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে এই সিটি করপোরেশন গঠিত হলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন ৭৯ দশমিক ৫০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই নগরিতে ওয়ার্ড সংখ্যা ৪২টি। যেখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৩ জন। এরমধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৬৩, নারী ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গ-এর ভোটার রয়েছেন ৬ জন। সিসিক নির্বাচনে মোট কেন্দ্র ১৯০টি। যেখানে স্থায়ী ও অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে ১ হাজার ৪৬২টি।

You might also like