সিসিক নির্বাচন:৪২ ওয়ার্ডের নির্বাচিত হলেন যারা
চঞ্চল মাহমুদ ফুলর
সত্যবাণী
সিলেট থেকেঃ সিসিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।২১ জুন বুধবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। ৪২টি সাধারণ ওয়ার্ডে ২৭২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করেছেন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এ ভোট দেয়ার মাধ্যমে ওই প্রার্থীদের মধ্যে থেকে ৪২ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত করেছেন নগরবাসী। এরমধ্যে যারা নির্বাচিত হয়েছেন, তারা হলেন,
১নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর সৈয়দ তৌফিকুল হাদী। তাঁর প্রতীক ছিল ঝুড়ি। ২নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর বিক্রম কর সম্রাট। যিনি লাটিম প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক। তাঁর প্রতীক ছিল ঠেলাগাাড়ি। ৪ নং ওয়ার্ডে শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল। তাঁর প্রতীক ছিল টিফিন ক্যারিয়ার। ৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ। তাঁর প্রতীক ছিল ঝুড়ি। ৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ফরহাদ হোসেন শামীম। তাঁর প্রতীক ছিল লাটিম। ৭নং ওয়ার্ডে সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ। তাঁর প্রতীকও ছিল লাটিম। ৮নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক কাউন্সিলর জগদীশ চন্দ্র দাশ। যিনি ট্রাক্টর প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ৯নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর মখলিছুর রহমান কামরান। তাঁর প্রতীক ছিল ঘুড়ি। ১০নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর তারেক উদ্দিন। তাঁর প্রতীক ছিল ঠেলাগাড়ি। ১১নং ওয়ার্ডে আব্দুর রকিব বাবলু। তাঁর প্রতীক ছিল ঘুড়ি। ১২নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর সিকন্দর আলী। তাঁর প্রতীক ছিল ব্যাডমিন্টন র্যাকেট। ১৩নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর শান্তনু দত্ত সন্তু। যিনি ঘুড়ি প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ১৪নং ওয়ার্ডে জয় পেয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুমিন। তাঁর প্রতীক ছিল ঠেলাগাড়ি। ১৫নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর ছয়ফুল আমিন বাকের নির্বাচিত হয়েছেন টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে। ১৬নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আব্দুল মুহিত জাবেদ। যাঁর প্রতীক ছিল ট্রাক্টর। ১৭নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত রাশেদ আহমদের প্রতীক ছিল ট্রাক্টর। ১৮নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর এবিএম জিল্লুর রহমান। তাঁর প্রতীক ছিল মিষ্টি কুমড়া। ১৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর এসএম শওকত আমীন তৌহিদ। তাঁর প্রতীক ছিল ঠেলাগাড়ি। ২০নং ওয়ার্ডে বর্তমান কাউন্সিলর আজাদুর রহমান। তাঁর প্রতীক ছিল লাটিম। ২১নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর আব্দুল রকিব তুহিন।
২২নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন ফজলে রাব্বী চৌধুরী মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে। টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে ২৩নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর হয়েছেন মোস্তাক আহমদ। ২৪নং ওয়ার্ডে হুমায়ুন কবির সুহিন ট্রাক্টর প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে ২৫নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর তাকবির ইসলাম পিন্টু। ২৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান কাউন্সিলর তৌফিক বক্স লিপন। তাঁর নির্বাচনী প্রতীক ছিল ঠেলাগাড়ি। ২৭নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল নজরুল নির্বাচিত হয়েছেন টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে। নবগঠিত ২৮নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন রায়হান হোসেন। তাঁর প্রতীক ছিল রেডিও। ২৯নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন মাজহারুল ইসলাম শাকিল। যিনি ঠেলাগাড়ি প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ৩০নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন রকিব খান। যিনি টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ৩১নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন নজমুল হোসেন। তাঁর প্রতীক ছিল ঠেলাগাড়ি। লাটিম প্রতীক নিয়ে ৩২নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন রুহেল আহমদ। ৩৩নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন দেলোয়ার হোসেন। তাঁর প্রতীক ছিল টিফিন ক্যারিয়ার। ৩৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জয়নাল আবেদীন ক্যাপ প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন। ৩৫নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন জাহাঙ্গীর আলম। ৩৬নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন হিরন মাহমুদ নিপু। তাঁর প্রতীক ছিল ব্যাডমিন্টন র্যাকেট। ৩৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হয়েছেন রিয়াজ মিয়া। টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে তিনি নির্বাচন করেছেন। ৩৮নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন বেলাল আহমদ। তাঁর প্রতীক ছিল মিষ্টি কুমড়া। ৩৯নং ওয়ার্ডে আলতাফ হোসেন সুমন। যিনি রেডিও প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। ৪০নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন লিটন আহমদ। প্রতীক ছিল ব্যাডমিন্টন র্যাকেট। ৪১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হয়েছেন ফখরুল আলম। যিনি ট্রাক্টর প্রতীকে নির্বাচন করেছেন। টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে ৪২নং ওয়ার্ডে নির্বাচিত হয়েছেন মতিউর রহমান।