সীমান্ত হত্যা বন্ধে লন্ডনে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পালিত

নিউজ ডেস্ক
সত্যবাণী

লন্ডনঃ ইন্ডিয়ান সীমান্তরক্ষী বাহিনী ‘বিএসএফ’ এর গুলিতে সীমান্তে কিশোরী ফেলানী খাতুন ও স্বর্ণাদাস সহ সকল সীমান্ত হত্যা বন্ধ, সব ঘটনার তদন্ত এবং বিচার চেয়ে লণ্ডনে সন্মিলিতভাবে ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে মানবাধিকার সংগঠন ‘ইআরআই’, ‘স্ট্যান্ড ফর হিউম্যান রাইটস’ ও ‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’।৭ জানুয়ারি ফেলানী দিবস উপলক্ষে গত ৬ জানুয়ারি, সোমবার, বিপুল সংখ্যক যুক্তরাজ্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে উক্ত কর্মসূচি পালিত হয়। প্রতিবাদকারীরা সেখানে দুপুর ১২:৩০ থেকে বিকেল ৩:৩০ পর্যন্ত অবস্থান করেন। এসময় তাঁরা ‘INDIAN AGGRESSION-RUINED OUR DOMINION’, ‘INDIAN ASSASSIBATION-RUINED OUR PROTECTION’, ‘INDIAN HEGEMONY- RUINED OUR HARMONY’, ‘ INDIAN CONSPIRACY-RUINED OUR DEMOCRACY’, ‘ INDIAN ATROCITY-RUINED OUR SECURITY’, ‘BSF’S BRUTALITY-THREAT TO HUMANITY’, ‘ MODI’S ACTIVITY-THREART TO HUMANITY’, ‘RSS’S ACTIVITY-THREART TO HUMANITY’, ‘দিল্লি না ঢাকা-ঢাকা, ঢাকা’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন-ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’ ইত্যাদি শ্লোগানে হাই কমিশন প্রাঙ্গন প্রকম্পিত করে তুলেন।

মানবাধিকার কর্মী নওশিন মুস্তারী মিয়া ও হাসনাত হাবীব এর যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান বক্তা ‘ইআরআই’ এর উপদেষ্টা ও ‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ এর আহবায়ক হাসনাত আরিয়ান খান বলেন, ‘সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানীর লাশের সেই দৃশ্যের কথা আমরা ভুলতে পারি না। মাত্র ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্ত দিয়ে তার বাবার সঙ্গে ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে ফিরছিলেন। কাঁটাতার পার হওয়ার সময় তাকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। সারাবিশ্বে যা আলোড়ন তুলে। এ রকম আলোড়নের পরও সেই হত্যাকান্ডের বিচার হয়নি। উপরন্তু গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর রাতে মায়ের সঙ্গে ত্রিপুরায় থাকা ভাইকে দেখতে যাওয়ার সময় মৌলভীবাজারের কুলাউড়া সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ ১৪ বছর বয়সী কিশোরী স্বর্ণা দাসকে গুলি করে হত্যা করে। সেই হত্যাকান্ডেরও বিচার হয়নি। বিএসএফের পাখির মতো গুলি করে মানুষ হত্যা বন্ধ হয়নি। শুধু কিশোরী ফেলানী বা স্বর্ণা নয়, ইন্ডিয়ান সীমান্তরক্ষী বাহিনী নিয়মিত বাংলাদেশের মানুষকে সীমান্তে গুলি করে হত্যা করছে। কোন হত্যাকান্ডেরই তদন্ত হয়নি, বিচার হয়নি। সীমান্ত হত্যার বিচার হয় না। এ রকম দুই দেশের সীমান্তে একটি দেশ কর্তৃক নিয়মিতভাবে অন্য দেশের নাগরিককে গুলি করে হত্যা করার ঘটনা বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া সীমান্ত ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও দেখা যায় না। সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গে উঠলেই আত্মরক্ষার জন্য বাধ্য হয়ে গুলি চালানোর অজুহাত দাঁড় করায় বিএসএফ। বিএসএফের গুলিতে নিহত সব বাংলাদেশিকে অপরাধী মনে করে তারা। সবাইকে চোরাচালানকারী বা গরু পাচারকারী মনে করে। যেনো সাক্ষী-সাবুদ বিচার-আচার ছাড়াই বিএসএফ চাইলেই ভিনদেশি কোনো নাগরিককে অপরাধী হিসেবে সিল মেরে দিতে পারে এবং তারপর সেই কথিত অপরাধীকে বিনা বিচারে হত্যা করার অধিকার রাখে!’ তিনি প্রশ্ন করেন, ‘মাত্র ১৪ ও ১৫ বছর বয়সী কিশোরী স্বর্ণা ও ফেলানী কিভাবে গরু পাচারকারী হয়? গরুর জন্ম কি সীমান্তে হয়? তাছাড়া গরু পাচারকারী হলেই কি কোন মানুষকে বিনা বিচারে হত্যা করা যায়? বাবার হাত ধরে সীমান্ত পাড়ি দিতে চাওয়া নিরস্ত্র কিশোরী ফেলানী খাতুন কিংবা মায়ের হাত ধরে সীমান্ত পাড়ি দিতে চাওয়া কিশোরী স্বর্ণা দাস কী করে অস্ত্রধারী বিএসএফের জন্য হুমকি হতে পারে? আন্তর্জাতিক কোনো আইনেই নিরস্ত্র নাগরিককে গুলি করে মেরে ফেলার কোন বিধান না থাকা সত্বেও তারা কিভাবে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের গুলি করে মেরে ফেলে? ইন্ডিয়া সীমান্ত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে স্বীকৃত সকল আন্তর্জাতিক ও দ্বিপক্ষীয় প্রটোকল অগ্রাহ্য করে কিভাবে সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ঘটায়? এই সাহস তারা কোথায় পায়?’ তিনি আরো বলেন,‘মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চের তরফেই আমরা জানতে পারি, সীমান্ত হত্যার পেছনে যে গল্প ফাঁদা হয়, তা সঠিক নয়। এমনকি বিএসএফের আত্মরক্ষার অজুহাতগুলোও গ্রহণযোগ্য নয়। তারা কোনো নিয়মকানুন মানে না। তারা কোন প্রটোকলই মানে না। সীমান্তে ইন্ডিয়া যে আচরণ করে এ আচরণ আধিপত্যবাদী আচরণ, এ আচরণ আগ্রাসনমূলক আচরণ। এ আচরণ কিছুতেই গ্রহণযোগ্য না। ইন্ডিয়া ব্রিটিশদের সহায়তায় আমাদের অঞ্চলগুলো দখলে নিয়ে নতুন সীমানা বানিয়ে কাঁটাতার দিয়ে আমাদেরকে ঘিরে ফেলেছে। অথচ এ অঞ্চলগুলোতে বাঙালি ও কাছাকাছি নৃ-গোষ্ঠীর মানুষেরা বসবাস করেন। সীমান্তবর্তী বাসিন্দাদের মধ্যে রয়েছে আত্মীয়তার সম্পর্ক ও আরো অনেক রকম যোগাযোগ। যেকারণে সীমান্তবর্তী বাসিন্দাদের এপার থেকে ওপারে যেতে হয়। দিল্লিতে বাঙালি ও কাছাকাছি নৃ-গোষ্ঠীর মানুষেরা বসবাস করেন না। কাজেই ইন্ডিয়া তার সীমানা আগের জায়গায় অর্থাৎ বিহারের কুশি নদীর তীর পর্যন্ত ফিরিয়ে নিলে বাংলাদেশের মানুষকে দিল্লি যেতে হবে না। যতদিন তা না হচ্ছে ততদিন তাদেরকে সংযত আচরণ করতে হবে। সীমান্তে গুলি করে মানুষ মারা বন্ধ করতে হবে। সীমান্তে বিএসএফের গুলি বন্ধে ইন্ডিয়ান কতৃপক্ষ ইতিবাচক মনোভাব দেখাতে হবে। নিজেদের অধিকার ও স্বার্থের ব্যাপারে বাংলাদেশকে দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। বছরের পর বছর সীমান্তে হত্যাকাণ্ড ঘটছে। গত বছর ২০২৪ সালেও ২৩ জনকে হত্যা করা হয়েছে। মাসে প্রায় দুইজন করে বছরে ২৩/২৪ জন করে হত্যা করা হচ্ছে। ইন্ডিয়ার কতৃপক্ষ এই বিষয়ে নির্বিকার। তারমানে তারা বাংলাদেশের মানুষকে মানুষ মনে করে না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি এই ক্ষেত্রে আরো কঠোর হওয়া উচিত। তারা চায়না ও পাকিস্তান সীমান্তে এই দু:সাহস করে না। কারণ তারা জানে চায়না ও পাকিস্তান সীমান্তে যদি একজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়, পাকিস্তান ও চায়না তাদের দশজনকে গুলি করে জবাব দিবে। যেকারণে তারা এই দু:সাহস করে না। আমরা সীমান্তে কোনরকম হত্যা চাই না। সকল সীমান্ত হত্যার সঠিক তদন্ত চাই, দায়ী ব্যাক্তিদের বিচার চাই এবং অবিলম্বে এই সীমান্ত হত্যা বন্ধের আহ্বান জানাই।’

বিশেষ বক্তা সাংবাদিক হাসান আল জাভেদ বলেন, ‘পৃথিবীতে এমন কোন আন্তর্জাতিক সীমারেখা নাই যে যুদ্ধ ছাড়াই ১৫ বছরে ৬ শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এটা শুধু ভারতীয় কিলার বাহিনী বিএসএফ দ্বারাই সম্ভব হয়েছে। এর পেছনে একটাই কারণ ভারত সরকার বাংলাদেশকে আতঙ্ক ও চাপে রেখে তাদের অর্থনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক মিশন বাস্তবায়ন করা। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর ক্ষমতা রাখে এটা ভারতকে ভাবতে হবে।’

‘ইআরআই’ এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ রোকতা হাসান বলেন, ‘ভারত দীর্ঘদিন যাবত বাংলাদেশের বর্ডারে আমাদের সাধারণ জনগণকে, নিরীহ জনগণকে নির্মমভাবে হত্যা করছে। আমরা চাই ভারত সরকার এ ধরনের নির্মম হত্যাযজ্ঞ অতি দ্রুত বন্ধ করুক এবং দ্রুত ফেলানী হত্যার বিচার করুক। এছাড়া ভারত সরকার নানাভাবে উস্কানি দিয়ে বাংলাদেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে যাচ্ছে, ভারত সরকারকে বলছি, তারা যেনো উস্কানি দেওয়া বন্ধ করে এবং সাংবাদিক নামধারী ময়ূখ রঞ্জন ও রিপাবলিক টিভির হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধ করে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তারা যেনো অপপ্রচার বন্ধ করে।’

‘স্ট্যান্ড ফর হিউম্যান রাইটস’ এর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মিনহাজুল আবেদীন রাজা বলেন, ‘২০০০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১,২০০ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছে সীমান্ত হত্যাকান্ডে। সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধের প্রতিশ্রুতি বারবার দেওয়া হলেও কোনো বাস্তব পরিবর্তন আমরা দেখতে পাইনি। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আমরা আহ্বান জানাই, দয়া করে সীমান্তে বাংলাদেশি নিরীহ নাগরিকদের হত্যাকাণ্ড বন্ধ করুন। বিএসএফের সহিংসতা বন্ধ করুন। যাতে করে কোনো বাংলাদেশিকে আর সীমান্তে প্রাণ হারাতে না হয়, আর কোনো পরিবারকে তাদের প্রিয়জনকে এভাবে হারানোর শোক বহন করতে না হয়।’

মানবাধিকার কর্মী আইনুদ্দিন বলেন, ‘ভারত তার সীমান্ত রক্ষী দিয়ে শুধু বাংলাদেশীদের হত্যা করেই থেমে নেই। তারা নিজেদেরকে বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ বলে পরিচয় দিলেও তারা আসলে কোন গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়। তারা একদিকে যেমন সীমান্তে বাংলাদেশীদেরকে মারছে অন্যদিকে ভারতে বসবাসরত মাইনোরিটি গোষ্ঠী তথা মুসলিম, খ্রিস্টানদেরকে প্রতিনিয়ত হত্যা করছে। তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিচ্ছে।’

মানবাধিকার কর্মী তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র নিন্দা জানালেই এই সমস্যার সমাধান হবে না, “বাস্তবমুখী প্রতিবাদ ও প্রতিরোধই হতে পারে এই সমস্যার সমাধান”; যাহা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের পাশাপাশি দেশবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে।’

প্রতিবাদ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- ‘ইআরআই’র সেক্রেটারি জেনারেল ও ‘অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলন’ এর আহবায়ক কমিটির সদস্য নওশিন মুস্তারী মিয়া সাহেব, অখন্ড বাংলাদেশ আন্দোলনের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো: মনিরুজ্জামান ও নজরুল ইসলাম খোকন, ‘ইআরআই’এর ভাইস প্রেসিডেন্ট হাসনাত হাবীব, জয়েন্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ মহিবুল্লাহ, ক্যাম্পেইন সেক্রেটারি সায়েম আহমদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি মুহাম্মদ হানিফ রব্বানী, ক্যাম্পেইন সেক্রেটারি আবু জেহাদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি তানিম আহমেদ, মাইনোরিটি রাইট সেক্রেটারি সৌরভ চৌধুরী, ক্যাম্পেইন সেক্রেটারি শাহিন আহমেদ, মিডিয়া বিষয়ক সম্পাদক শাকিল আহমেদ সোহাগ, জয়েন্ট সেক্রেটারি আব্দুল আজিজ মিলাদ, ক্যাম্পেইন সেক্রেটারি সোহরাব উদ্দিন রোমান, ইনফরমেশন এন্ড টেকনোলজি সেক্রেটারি রনি আহমদ, পাবলিসিটি সেক্রেটারি মামুদুল কারীম চৌধুরী, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি রিপন আহমেদ, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি শাহরিয়ার কালাম আজাদ, এক্সিকিউটিভ মেম্বার আব্দুল মান্নান, এক্সিকিউটিভ মেম্বার মাহমুদুল হক ইমরান, ‘স্ট্যান্ড ফর হিউম্যান রাইটস’ এর সিনিয়র সহসভাপতি বেলাল খান, সহসভাপতি শেরওয়ান আলী, সহসাধারণ সম্পাদক মো: মাহি, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক রাহাদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সহঅর্থ সম্পাদক সৈয়দ জুয়েল, সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান ও সিনিয়র সদস্য মো.রুমেল আলি প্রমূখ।

এসময় নিজ নিজ সংগঠনের পক্ষে আজিজুর রহমান, উজ্জল আলম চৌধুরী, ইফতেখার হোসাইন চৌধুরী সাকি, রাহাদুল ইসলাম, ইফুল ইসলাম, মোঃ ফজল আহমদ, আব্দুল আলিম, সৈয়দ জুয়েল,মোঃ মিজানুর রহমান, মো.রুমেল আলি, সৈয়দ আশরাফুল আলম পিন্টু, আশরাফুল আলম শামীম, আল আমিন মিয়া, রুমন আহমেদ,নাহিদ চৌধুরী, আমিন আকবর, জুনায়েদ আহমদ, আব্দুল আজীম, আরিফ হোসেন, আব্দুল কাইয়ুম লায়েক, নাজমুল আহমদ, মো. আব্দুল হক, আমিন কবির সোহাগ, লায়েক আহমদ, সাইফুর রহমান, আরিফ হোসেন, মাসুদুল হাসান, আবু জাফর আব্দুল্লাহ, মোর্শেদ আহমেদ খান, ওমর ফারুক, মির্জা সাইফুল, ওমর ইসলাম সানী, মোঃ ফাহাদুজ্জামান, চৌধুরী মোঃ আব্দুল মোমিন, আব্দুল কাদির নাজিম, খালিদ মিয়া, সাইফুর রহমান রাজু, মোঃ মশিউর রহমান, আরাফাত রহমান, শাকিল মিনহাজ, আলী উজ্জ্বল, ফয়সাল আহমদ, মির্জা এনামুল হক, ফয়েজ উল্লাহ, মোঃ গুলজার হোসেন, মোঃ নূরুল ইসলাম, ইকবাল হোসেন, আবিদুর রহমান, হাবিবুর রহমান, জামিল আহমদ, শাহীন মিয়া, নাঈম, মাজিদ মিয়া, মাসুদুল মজিদ চৌধুরী, মোঃ মারুফ আহমেদ, মোঃ সাইফুর রহমান, মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম কবির, মামুন মিয়া, ইমরান আহমদ, এমদাদুল হক, মো: শরীফ আহমদ, মোঃ সাইদুল ইসলাম, আব্দুল আলী, মোঃ আবুল, ফয়জুল হক, খন্দকার মোতাহের হোসাইন, রেদওয়ান আহমদ রোমেল, শাহনুর আলম রাহাত ও জুনেদ আহমদসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, কিশোরী ফেলানীকে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর-দিনহাটা সীমান্তে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। এর পর থেকে ৭ জানুয়ারি ফেলানী দিবস হিসেবে পালন করে আসছে বিভিন্ন সংগঠন।

You might also like