সিসিক নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুল্লাহ’র বিরুদ্ধে মামলা শ’খানেক আসামি

চঞ্চল মাহমুদ ফুলর
সত্যবাণী

সিলেট থেকেঃ সিসিক নির্বাচনে ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী সায়ীদ মো.আবদুল্লাহকে প্রধান আসামী করে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী শাহানুর আলম। এছাড়াও মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ৭০/৮০ জনকে আসামি করা হয়েছে।১১ জুন রোববার রাতে বিমানবন্দর থানায় এই মামলাটি দায়ের করা হয়। ইতোমধ্যেই মামলায় পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এসএমপি উপ-কমিশনার সুদীপ দাস। তিনি বলেন, শাহনূর আলম নামের এক ব্যক্তি বিমানবন্দর থানায় ১৭জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন রোববার রাতে। এ ঘটনায় পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে।মামলার এজহার নামীয় আসামি হচ্ছেন, বনকলাপাড়া (দিঘীরপাড়) এলাকার মৃত তখলিছুর রহমানের ছেলে সাঈদ আব্দুল্লাহ (৩৬), পশ্চিম পীর মহল্লার আব্দুল খালিকের ছেলে আবুল কালাম মাস্টার (৪৫), বনকলাপাড়ার কাজী মিজান (২৯), পশ্চিম পীরমহল্লার সন্দু মিয়ার ছেলে জুনেদ আহমদ (৩৫), অগ্রণী আবাসিক এলাকার গেসু মিয়ার ছেলে সোহাগ মিয়া (২৬), বনকলাপাড়ার শাহীন (৩০), একই এলাকার ৮২নং গলির মুমিন মিয়ার ছেলে রাজন আহমদ, কানাইঘাটের ভাল্লুকমারা গ্রামের মৃত তাহের আলীর ছেলে আলাউদ্দিন (৩৭), বকলাপাড়ার ছবের মিয়া (৩৪), একই এলাকার মনির উদ্দিনের ছেলে এমাদ উদ্দিন সুয়েব (৩৩), বাগেরহাটের বড় বাদুড়া গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে মতিউর রহমান মৃধা (৪২), বনকলাপাড়ার মীর হোসেন ভূইয়ার ছেলে আমিন মিয়া (৩২), একই এলাকার আল-আমিন (২৮)।মামলার অভিযোগে বাদী উল্লেখ করেন, তিনি মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামানের নির্বাচনী কেন্দ্র গৌছুল উলুম জামেয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা ভোট কেন্দ্রের যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খান ও নৌকার প্রার্থীর পক্ষে আমি কাজ করে যাচ্ছি। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৬ জুন রাতে নৌকার পোস্টার নিয়ে ফেরার পথে ৩০/৪০টি মোটরসাইকেলযোগে শতাধিক লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে ধাওয়া করলে তখন আত্মরক্ষার্থে পালাতে গেলে তারা জালালাবাদ গলির মুখে আমার উপর হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রেখে পালিয়ে যায়।

You might also like