করোনাভাইরাস:বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণসহ কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৫ সুপারিশ

নিউজ ডেস্ক
সত্যবাণী

ঢাকাঃ ক্রমবর্ধমান করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণসহ পাঁচ দফা সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।বুধবার (১৯ জুন) রাতে কোভিডনিউজ ডেস্ক
সত্যবাণী

ঢাকাঃ ক্রমবর্ধমান করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণসহ পাঁচ দফা সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।বুধবার (১৯ জুন) রাতে কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৫৩তম সভা জুম প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে।কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে বিস্তারিত আলোচনা শেষে সভায় পাঁচটি সুপারিশ করা হয়। সেগুলো নিচে দেওয়া হলো-

১. কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবেন। কোভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন—এমন ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই, তাদের কোয়ারেন্টিনের প্রয়োজন নেই। তবে তাদের টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।

২. বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট অব এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে নজরদারি বৃদ্ধি করা।

৩. সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কোভিড-১৯ ও নন-কোভিড সব রোগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত করা।

৪. মন্ত্রিপরিষদ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনের বাস্তবায়নে অংশীদের যেমন–পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ।

৫. জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ।

এছাড়া জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণের সুপারিশ করে জাতীয় পরামর্শক কমিটি।-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।এই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৫৩তম সভা জুম প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে।কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে বিস্তারিত আলোচনা শেষে সভায় পাঁচটি সুপারিশ করা হয়। সেগুলো নিচে দেওয়া হলো-

১. কোভিড-১৯ পজিটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবেন। কোভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন—এমন ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই, তাদের কোয়ারেন্টিনের প্রয়োজন নেই। তবে তাদের টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।

২. বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট অব এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষ থেকে নজরদারি বৃদ্ধি করা।

৩. সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কোভিড-১৯ ও নন-কোভিড সব রোগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত করা।

৪. মন্ত্রিপরিষদ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনের বাস্তবায়নে অংশীদের যেমন–পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ।

৫. জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ।

এছাড়া জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণের সুপারিশ করে জাতীয় পরামর্শক কমিটি।

You might also like