বাংলাদেশের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও বিশ্বে চলমান গণহত্যা প্রতিরোধে ব্রাসেলসে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

মতিয়ার চৌধুরী
সত্যবাণী

লন্ডনঃ বাংলাদেশের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং মিয়ানমার, আফগানিস্তান, পাকিস্তান সহ বিশ্বে চলমান গণহত্যা সমূহ প্রতিরোধ এবং মিয়ানমারে গণহত্যার শিকার বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গা শরনার্থীদের নিরাপদে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবীতে একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটি সর্বইউরোপীয় শাখার উদ্যোগে ৮ ও ৯ ডিসেম্বর দুদিনব্যাপী বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে । এই সম্মেলনে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের পনেরটি দেশর আইনপ্রণেতা, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সংস্কৃতি কর্মি, মানবাধিকার ও শান্তি আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ অশংগ্রহন করছেন এছাড়া ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে ঘাতক-দালাল নির্মুল কমিটির সদস্যরা অংশ নিচ্ছেন। আন্তর্জাতিক এই কর্মসূচীতে অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে নির্মুল কমিটির সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী দক্ষিন এশীয় গণসম্মেলনের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, নির্মুল কমিটির সাধারন সম্পাদক কাজী মুকুল, প্রজন্ম ৭১এর সভাপতি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্দিজীবি অধ্যাপক মুনির চৌধুরীর পুত্র মানবাধিকার কর্মি আসিফ মুনির তন্ময়, নির্মুল কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবি ডাঃ আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডাঃ নুজহাত চৌধুরী অংশ নিচ্ছেন। আজ ৮ ডিসেম্বর স্থানীয় সময় সকাল দশটা থেকে সাড়ে বারটা পর্জন্ত ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কমিশনের সামনে ব্যানার ফেষ্টুন সহ মানববন্ধন কর্মসূচী অনুষ্টিত হয়। বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের সভাপতিত্বে মানব বন্ধনে অংশ নেন বেলজিয়ামের সাউথ এশিয়া ডেমক্রেটিক ফোরামের নির্বাহী পরিচালক ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সাবেক সদস্য মানবাধিকার নেতা পাওলো কাসাকা, জার্মানীর সাবেক এমইপি ফ্রাঙ্ক শ্বালবা হোথ, বেলজিয়ামের হিউম্যান রাইট উইদাউট ফ্রন্টিয়ারস ইন্টারন্যাশনালের পরিচালক অধ্যাপক উইলী ফাউত্রে, বার্মায় রোহিঙ্গা গণহত্যা ও সন্ত্রাস তদন্তে নাগরিক কমিশনের সদস্য যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার নেতা জুলিয়ান ফ্রান্সিস, যুক্তরাজ্যের ওয়াল্ড সিন্দি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক মানবাধিকার নেতা লাকুমাল লুহানা, টুয়েন্টি ফাসর্ট সেঞ্চুরী ফোরাম ফর হিউম্যানিটি তুরস্কের সভাপতি লেখক চলচিত্র নির্মাতা ফেরহাত আতিক,বেলুচ হিউম্যান রাইট কাউন্সিলের নির্বাহী সভাপতি ও যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার নেতা লেখক ড. নাসির দাস্তি, পোলান্ডের নেভার এগেইন এর সভাপতি সমাজ বিজ্ঞানী ড. রাফাল প্যানকোভস্কি, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনিয়া স্টেট ইউনিভারসিটির অধ্যাপক শান্তি কর্মি ড. এবিএ ম নাসির, পোলান্ডের এভার গেইনের সদস্য মানবাধিকার নেতা নাটালিয়া সিনায়েভা পাঙ্কোভস্কা, যুক্তরাজ্যে বসবাসরত নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও ভারতীয় লেখক প্রীয়জিত দেব সরকার, জার্মানীতে নির্বাসিত আফগান মানবাধিকার কর্মি আরিয়া-সুরিয়া,বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা অ্যন্ডিভার্মাট, মানবাধিকার নেতা বেকজোডজন ইউলচিয়েভ, উজবেকিস্তানের মানবাধিকার নেতা ফায়জুলো নেমাতোভ, বুরুন্ডির সমাজকর্মি আমিসা এনতাকিরুতিমান, রুয়ান্ডার মানবাধিকার নেতা অ্যান্ডরু ‍রুবানজাঙ্গাবো, প্রজন্ম একাত্তরের সভাপতি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্দিজীবি অধ্যাপক মুনির চৌধুরীর পুত্র মানবাধিকার কর্মি আসিফ মুনির তন্ময়, নির্মুল কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবি ডাঃ আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডাঃ নুজহাত চৌধুরী, সুইডেনে বসবাসরত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সমাজ সেবক নূতন চন্দ্র সিংহের নাতনি শিল্পি চৌধুরী, নির্মুল কমিটির সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, নির্মুল কমিটির সাধারন সম্পাদক কাজী মুকুল, সর্ব ইউরোপীয় নির্মুল কমিটির সেক্রেটারী আনসার আহমেদ উল্লাহ, যুক্তরাজ্য নির্মুল কমিটির নির্বাহী সভাপতি সৈয়দ আনাছ পাশা, সেক্রেটারী সাংস্কৃতিক কর্মি স্মৃতি আজাদ, সত্যবাণীর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও ব্রিটেনে পদকপ্রাপ্ত একমাত্র নারী সাংবাদিক সৈয়দা ফেরদৌসী পাশা কলি সহ সর্ব ইউরোপীয় শাখা ও সংগঠন সমূহের নেতৃবৃন্দ। এর পর স্থানীয় সময় বিকেল তিনটায় ব্রাসেলেসের বায়তুল মুজিব মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলন শেষে বাংলাদেশে গণহত্যার ওপর সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির নির্মত প্রামণ্যচিত্র ‘‘ভয়েস অব কনফিয়েন্স’’ প্রদর্শন করা হয়। লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেন বেলজিয়ামের সাউথ এশিয়া ডেমক্রেটিক ফোরামের নির্বাহী পরিচালক ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সাবেক সদস্য মানবাধিকার নেতা পাওলো কাসাকা,জার্মাণীর সাবেক এমইপি ফ্রাঙ্ক শ্বালবা হোথ, বেলজিয়ামের হিউম্যান রাইট উইদাউট ফ্রন্টিয়ারস ইন্টারন্যঅশনালের পরিচালক অধ্যাপক উইলী ফাউত্রে, বার্মায় রোহিঙ্গা গণহত্যা ও সন্ত্রাস তদন্তে নাগরিক কমিশনের সদস্য যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার নেতা জুলিয়ান ফ্রান্সিস, যুক্তরাজ্যের ওয়াল্ড সিন্দি কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক মানবাধিকার নেতা লাকুমাল লুহানা,নেদারল্যান্ডের, টুয়েন্টি ফাসর্ট সেঞ্চুরী ফোরাম ফর হিউম্যানিটি তুরস্কের সভাপতি লেখক চলচিত্র নির্মাতা ফেরহাত আতিক,বেলুচ হিউম্যান রাইট কাউন্সিলের নির্বাহী সভাপতি ও যুক্তরাজ্যের মানবাধিকার নেতা লেখক ড. নাসির দাস্তি, পোলান্ডের নেভার এগেইন এর সভাপতি সমাজ বিজ্ঞানী ড. রাফাল প্যানকোভস্কি, যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনিয়া স্টেট ইউনিভারসিটির অধ্যাপক শান্তি কর্মি ড. এবিএ ম নাসির, পোলান্ডের এভার গেইনের সদস্য মানবাধিকার নেতা নাটালিয়া সিনায়েভা পাঙ্কোভস্কা, যুক্তরাজ্যে বসবাসরত নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও ভারতীয় লেখক প্রীয়জিত দেব সরকার, জার্মানীতে নির্বাসিত আফগান মানবাধিকার কর্মি অারিয়া সুরিয়া, বেলজিয়ামের মানবাধিকার নেতা অ্যন্ডিভার্মাট,মানবাধিকার নেতা বেকজোডজন ইউলচিয়েভ,উজবেকিস্তানের মানবাধিকার নেতা ফায়জুলো নেমাতোভ, বুরুন্ডির সমাজকর্মি আমিসা এনতাকিরুতিমান, রুয়ান্ডার মানবাধিকার নেতা অ্যান্ডরু ‍রুবানজাঙ্গাবো, প্রজন্ম একাত্তরের সভাপতি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্দিজীবি অধ্যাপক মুনির চৌধুরীর পুত্র মানবাধিকার কর্মি আসিফ মুনির তন্ময় নির্মুল কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবি ডাঃ আলিম চৌধুরীর কন্যা অধ্যাপক ডাঃ নুজহাত চৌধুরী, সুইডেনে বসবাসরত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সমাজ সেবক নূতন চন্দ্র সিংহের নাতনি শিল্পি চৌধুরী, নির্মুল কমিটির সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, নির্মুল কমিটির সাধারন সম্পাদক কাজী মুকুল, সর্ব ইউরোপীয় নির্মুল কমিটির সেক্রেটারী আনসার আহমেদ উল্লাহ, যুক্তরাজ্য নির্মুল কমিটির নির্বাহী সভাপতি সৈয়দ আনাছ পাশা, সেক্রেটারী সাংস্কৃতিক কর্মি স্মৃতি আজাদ, সত্যবাণীর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও ব্রিটেনে পদকপ্রাপ্ত একমাত্র নারী সাংবাদিক সৈয়দা ফেরদৌসী পাশা কলি সহ সম্মেলনে আগত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা।

You might also like