পবিপ্রবিতে EDGE প্রকল্পের ডিজিটাল স্কিল ট্রেনিং কার্যক্রমের অ্যাক্টিভেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত
নিউজ ডেস্ক
সত্যবাণী
পটুয়াখালী: পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি (সিএসআইটি) বিভাগে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের আওতাধীন এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ডিজিটাল সরকার ও অর্থনীতি শক্তিশালীকরণ (EDGE)প্রকল্পের অধীনে ডিজিটাল স্কিল ট্রেইনিং শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এর অ্যাক্টিভেশন প্রোগ্রাম MZKvj সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিসিসি এর নির্বাহী পরিচালক (গ্রেড-১) জনাব রণজিৎ কুমার, বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর মোহাম্মাদ আলী, EDGE প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ম সচিব জনাব মোঃ সখাওয়াত্ হোসেন, প্রকল্পের সহ-টিম প্রধান (কম্পোনেন্ট) জনাব ড. মোঃ মাহফুজুল ইসলাম সহ আইসিটি বিভাগ ও বিসিসির গুরুত্বপূর্ণ সদস্যবৃন্দ।MZKvj প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট টিম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কম্পিউটার ল্যাবে ট্রেইনিং সেশনের ক্লাস কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ জানুয়ারী ২০২৪ খ্রি. তারিখে বিসিসি এর EDGEপ্রকল্পের সাথে ডিজিটাল স্কিল ট্রেইনিং শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এর ব্যপারে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসআইটি বিভাগের সমঝোতা চুক্তি (MoU)স্বাক্ষরিত হয়। উক্ত কর্মসূচির আওতায় ১ম রাউন্ডে বিগত ফেব্রুয়ারী মাসের মাঝামাঝি থেকে ট্রেনিং কার্যক্রম শুরু করেবিভিন্ন ডিজিটাল স্কিল কোর্সে প্রায় ১৫০০ প্রশিক্ষণার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসআইটি বিভাগের অধীনে ধারাবাহিকভাবে দেশের দক্ষিনাঞ্চলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কলেজ, মাদরাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ণরত স্নাতোকোত্তর, স্নাতক পর্যায়ে ৩য় ও শেষ পর্যায়ে অধ্যায়ণরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলমান থাকবে।এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসআইটি বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রফেসর চিন্ময় বেপারী জানান EDGE প্রকল্পের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশে তরুন প্রজন্মের মধ্য হতে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে দক্ষ জনশক্তি তৈরি সম্ভব হবে যা ডিজিটালাইজড সরকার ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পিত শিল্পোন্নয়ন, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে দেশে প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনীতি গড়ে তোলার মাধ্যমে রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।