স্পেনে ২২ জনকে করোনাক্রান্ত করায় একজন গ্রেফতার
কবির আল মাহমুদ
সত্যবাণী
মাদ্রিদ,স্পেন থেকেঃ স্পেনে ২২ জনকে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দেশটির দ্বীপ শহর মেয়োর্কার বাসিন্দা ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যাক্তির শরীরে বেশী তাপমাত্রা ও কাশি নিয়ে কর্মস্থল ও শরীরচর্চা কেন্দ্রে যাওয়ার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। শনিবার স্পেন পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেশ কয়েকদিন ধরে ওই ব্যাক্তির মধ্যে করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল।কিন্তু তিনি মোনাকোর শহরের কর্মস্থল থেকে তার বাড়িতে যেতে অসীকৃতি জানাচ্ছিলেন। এরই মধ্যে একদিন সন্ধ্যায় তিনি পিসিআর টেস্ট দেন। তার পরেই আবার কাজে যান এবং পরদিন শরীরচর্চা কেন্দ্রে ও যান। অভিযোগে বলা হয়, ওই ব্যাক্তি কর্মস্থলজুড়ে হাটাহাটি করছিলেন। তিনি মাস্ক নামিয়ে রেখে কাশি দিয়ে তার সহকর্মীদের, তাদেরকে সংক্রমিত করতে চলেছেন।পরে তার পাঁচজন সহকর্মী এবং শরীরচর্চা কেন্দ্রে যাওয়া তিনজনের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল।এই সংক্রমিতদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ১৪ জন ও সংক্রমিত হয়েছিলেন।তাদের ৩ জন ছিল ১ বছরের শিশু।
পুলিশের ভাষ্যমতে, তার সহকর্মীরা ভাষায় যেতে বললেও তিনি তাতে সাড়া দেননি। তার পর তিনি মুখ থেকে মাস্ক নামিয়ে কাশি দেন।আর বলেন ,আমি তোমাদের সবাইকে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত করতে চলেছি।গত জানুয়ারির শেষ দিক থেকে এই ঘটনার তদন্ত করে আসা পুলিশ বলছে, ওই ব্যাক্তির করোনাভাইরাস পজেটিভ আসার পর তার সহকর্মীদের সতর্ক করা হয়েছিল। তার থেকে যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাদের কেউ গুরুতর অসুস্থ হননি।স্পেনে ২২ জনকে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দেশটির দ্বীপ শহর মেয়োর্কার বাসিন্দা ৪০ বছর বয়সী ওই ব্যাক্তির শরীরে বেশী তাপমাত্রা ও কাশি নিয়ে কর্মস্থল ও শরীরচর্চা কেন্দ্রে যাওয়ার অভিযোগে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। শনিবার স্পেন পুলিশের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বেশ কয়েকদিন ধরে ওই ব্যাক্তির মধ্যে করোনা উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। কিন্তু তিনি মোনাকোর শহরের কর্মস্থল থেকে তার বাড়িতে যেতে অসীকৃতি জানাচ্ছিলেন। এরই মধ্যে একদিন সন্ধ্যায় তিনি পিসিআর টেস্ট দেন। তার পরেই আবার কাজে যান এবং পরদিন শরীরচর্চা কেন্দ্রে ও যান। অভিযোগে বলা হয়, ওই ব্যাক্তি কর্মস্থলজুড়ে হাটাহাটি করছিলেন। তিনি মাস্ক নামিয়ে রেখে কাশি দিয়ে তার সহকর্মীদের, তাদেরকে সংক্রমিত করতে চলেছেন। পরে তার পাঁচজন সহকর্মী এবং শরীরচর্চা কেন্দ্রে যাওয়া তিনজনের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। এই সংক্রমিতদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ১৪ জন ও সংক্রমিত হয়েছিলেন। তাদের ৩ জন ছিল ১ বছরের শিশু।
পুলিশের ভাষ্যমতে, তার সহকর্মীরা ভাষায় যেতে বললেও তিনি তাতে সাড়া দেননি। তার পর তিনি মুখ থেকে মাস্ক নামিয়ে কাশি দেন।আর বলেন , “আমি তোমাদের সবাইকে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত করতে চলেছি।গত জানুয়ারির শেষ দিক থেকে এই ঘটনার তদন্ত করে আসা পুলিশ বলছে, ওই ব্যাক্তির করোনাভাইরাস পজেটিভ আসার পর তার সহকর্মীদের সতর্ক করা হয়েছিল।তার থেকে যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন, তাদের কেউ গুরুতর অসুস্থ হননি।