শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ: উন্নয়নের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত
মতিয়ার চৌধুরী
বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবররহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ বিশ্বদরবারে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশী-বিদেশী ষঢ়যন্ত্র, শত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে একটি দরিদ্রতম দেশ থেকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আর তা সম্ভব হয়েছে তার সুদুর প্রসারী চিন্তা এবং সময় উপযোগী পদক্ষেপের কারণে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে সকল ভয়ভীতি উপেক্ষা করে বিরামহীন ভাবে কাজ করছেন শেখ হাসিনা।
বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধু আজীবনসংগ্রম করেছেন। জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেনকারাগারে। ১৯৭১ সালে তার ডাকে সাড়া দিয়ে জাতিঝাঁপিয়ে পড়িছিল মুক্তিযুদ্ধে। নয়মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, ত্রিশলক্ষ শহীদের আত্মত্যাগ, দু‘লক্ষ মা–বোনের উজ্জতেরবিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশকে সোনার বাংলায়পরিণত করতে চেয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭২ সালে পাকিস্থানীকারাগার থেকে মুক্ত হয়ে দেশে ফিরে দেশগড়ার কাজে হাতদিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি যখন দেশের হাল ধরেন তখনবাংলাদেশ ছিল একেবারে শূন্য পাকিস্থানীরা সব লুট করেনিয়েগেছে। দেশে হাহাকার, নেই বলতে কিছুই নেই।বৈদেশিক মুদ্রার ফান্ড ছিল জিরো। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ মাত্রআড়াই বছরে দেশকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকলে বাংলাদেশ আজ মালয়েশিয়া বাসিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশে পরিণত হত। কিন্তু স্বাধীনতা বিরুধীরা তা পূর্ণ হতে দেয়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট স্বীধীনতা বিরোধী এবং বাংলাদেশ বিরোধীরা জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পেছনে যেমন রয়েছে দেশদ্রোহী শক্তি অন্যদিকে বিদেশী ষঢ়যন্ত্র। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে হত্যার বিচার বন্ধ করে দেয় জিয়া-মোস্তাক চক্র। ‘’আমার মনে হয় শেখ হাসিনাকে আল্লাহ বাচিয়ে রেখেছেন বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করার জন্য। তিনি যদি দেশে বাইরে না থাকতেন তাকে ও তারা হত্যা করত।
স্বাধীনতা বিরোধীরা জাতির পিতাকে হত্যাকরেই থেমে থাকেনি, মুক্তিযুদ্ধের চার মূলনীতিকে বাদ দিয়ে দেশকে পাকিস্তানী ভাব ধারায় ফিরিয়ে নিতে চায়। খন্দকার মোস্তাক থেকে বেগম খালেদা জিয়ার সময়কাল সকলেই দেশেকে পাকিস্থানী ষ্টাইলে পরিচালনা করেছে। এরশাদ ক্ষমতায় ঠিকে থাকার জন্য যোগ করেছেন রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। শেখ হাসিনা শাসনভার নেওয়ার পর একে একে সংস্কারে হাত দেন। জিয়াউর রহমান যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করে উল্টো রাজাকারদের হাতে জাতীয় পতাকা তুলে দিয়েছিল। রাজাকারদের মন্ত্রী করা থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকুরী দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল। শেখ হাসিনা যখন একের পর এক সংস্কার করছেন, তা তাদের সহ্য হচ্ছেনা। এই স্বাধীনতা বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রীকে ৯৯ বার হত্যা চেষ্টা চালিয়েছে। শুধু তাই নয় ২০০৪ সালের ২৪ আগষ্ট চার দলীয় জামাত–বিএনপি জোট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে তার উপর গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ’’রাখে আল্লাহ মারে কে’’ এযাত্রায়ও তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। জামাত-বিএনপি সরকারের সময় সরকারী পৃষ্টপোষকতায় দেশে জঙ্গিগোষ্ঠীর আবির্ভাব ঘটে। বাংলাভাই-মুফতি হান্নান সহ অসংখ্য জঙ্গি গোষ্টী দেশে চালায় জঙ্গি তৎপরতা। এই জঙ্গিগোষ্ঠী বাংলাদেশকে আফগানিস্তানে পরিনত করতে চেয়েছিল। তিনি ক্ষমতায় আসার পর প্রথম প্রদক্ষেপ নেন জঙ্গিদমনে। জিঙ্গি দমনে তার নীতি জিরো টলারেন্স। শেখ হাসিনার জঙ্গি দমন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেবাংলাদেশ এক অবিশ্বাস্য সময়ের মধ্য দিয়ে অতিক্রমকরছে। ২০০৯ সাল থেকে দেশে সোনালী যুগের সূচনা হয়েছে। বাংলাদেশ শান্তি, অগ্রগতি এবং সম্প্রীতির সঙ্গমেপরিণত হয়েছে। উন্নয়ন নিয়ে একের পর এক সাফল্যের গল্পলেখা হচ্ছে। আজ, বাংলাদেশ দৃষ্টান্তমূলক উন্নয়নেরঅনুকরণে অন্যান্য দেশের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।
গত ১৩ বছরে, গড় জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৬ শতাংশ, ২০১৬–২০১৭, ২০১৭–২০১৮ এবং ২০১৮–২০১৯–এ ৭শতাংশের উপরে এবং ২০১৮–২০১৯ অর্থবছরে ৮ শতাংশ।এমনকি COVID-১৯ মহামারী চলাকালীন, ২০২০–২০২১সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি একটি উল্লেখযোগ্য ৬.৯৪ শতাংশে।ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে গড় প্রবৃদ্ধির হার ছিল৬.৩ শতাংশ এবং তা সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার সময়বৃদ্ধি পেয়ে ৭.৬ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকপরিকল্পনা (২০২১–২০২৫), প্রেক্ষিত পরিকল্পনা(২০২১–২০৪১) এবং ডেল্টা প্ল্যান–২১০০ ইতিমধ্যেই প্রণয়নকরা হয়েছে এবং সেগুলোর বাস্তবায়ন চলছে। জিডিপিরআকার বিডি কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
বিডি থেকে ৩৯ লাখ কোটি টাকা। ৪ লাখ ৭২ হাজার ৩৩৮কোটি টাকা। মাথাপিছু আয় ২০০৫–২০০৬ অর্থবছরে ৫৪৩মার্কিন ডলার থেকে ২,৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।মূল্যস্ফীতি ৫ থেকে ৬ শতাংশের মধ্যে ভালো। দারিদ্র্যেরহার ৪১.৫ শতাংশ থেকে ২০.৫ শতাংশে নেমে এসেছে এবংচরম দারিদ্র্যের হার ১০.৫ শতাংশে নেমে এসেছে। বৈদেশিকমুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে (২৩আগস্ট, ২০২১ তারিখে) [এখন এটি প্রায় ৪০ বিলিয়নমার্কিন ডলার। বাজেটের আকার ২০০৫–২০০৬–এরতুলনায় এগার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ বিডি টাকা থেকে বেড়েছে। ২হাজার ৫০৫ কোটি টাকা থেকে প্রায় টাকা। বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা ৪,৯00 মেগাওয়াট থেকে ২৫,৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীতহয়েছে।
শেখ হাসিনার উদ্যোগ– ‘প্রতি ঘরে বিদ্যুৎ’ কর্মসূচিরআওতায় বাংলাদেশের জনসংখ্যার শতভাগ বিদ্যুতেরআওতায় আনা হয়েছে। মিয়ানমার এবং ভারতের সাথেসমুদ্রসীমা নিয়ে আইনি বিরোধের চূড়ান্ত নিষ্পত্তির মাধ্যমে, বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরে একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলএবং মহাদেশীয় তাক সহ তার আঞ্চলিক জলসীমায়১,১৮,৮১৩ বর্গকিলোমিটারের মালিকানা অর্জন করেছে।সমুদ্রের নীল জল এবং এর সম্পদ আহরণের এই উন্মুক্তঅধিকারের সদ্ব্যবহার করতে, পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনা২০৪১–এ নীল অর্থনীতির কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সফলভাবে নিম্ন আয়ের দেশ থেকে স্নাতকহয়েছে; স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশেউত্তরণের চূড়ান্ত পর্যায় অতিক্রম করেছে। খাদ্য উৎপাদনবৃদ্ধি, খাদ্য ঘাটতি দূর করা এবং দেশকে খাদ্য উৎপাদনেস্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য ‘ভিশন ২০২১’-এ গৃহীত অঙ্গীকারইতিমধ্যেই অর্জিত হয়েছে। সরকারের নেওয়া বিভিন্নকার্যকর পদক্ষেপ। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবেপরিণত হয়েছে।
৪,৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারস্থাপনের মাধ্যমে গভীর সমুদ্রের তলদেশে অপটিক্যালফাইবার স্থাপন। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ, চালু হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম। বঙ্গবন্ধু–১স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ফলে ইন্টারনেট সেবা প্রদান সহজহয়েছে। দেশে বর্তমানে প্রায় ১৭ কোটি মোবাইল ফোনব্যবহার হচ্ছে। মাতৃত্বকালীন মৃত্যুর হার ২০০৫সালে প্রতিলক্ষ জীবিত জন্মে ৩৪৮থেকে কমে বর্তমানে ১৬৫–এদাঁড়িয়েছে এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী মৃত্যুর হার ২০০৫সালে ৬৮ থেকে ২০১৯সালে প্রতি হাজার জীবিত জন্মে ২৮–এ নেমে এসেছে। প্রসবকালীন দক্ষ স্বাস্থ্যকর্মীদের উপস্থিতি২০০৪ সালে ১৫.৬ শতাংশ থেকে ২০১৯ সালে ৫৯ শতাংশেউন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশ দেশে বিপুল সংখ্যক মেগা–প্রকল্পবাস্তবায়ন শুরু করেছে। পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয়েছেএবং অর্থনীতিতে ব্যাপক গতি আনবে বলে আশা করাহচ্ছে।
ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর কাছে কুতুবখালী পর্যন্তমেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল এবং এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েশীঘ্রই চালু করা হবে। পায়রা সমুদ্রবন্দর, মাতারবাড়ি গভীরসমুদ্রবন্দর, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ আরও বেশ কয়েকটিবড় প্রকল্পের সমাপ্তি দেশের অগ্রগতিতে এক নতুন মাত্রাযোগ করবে। এখানে উল্লেখ্য যে, শ্রীলঙ্কার ঋণের ফাঁদ এবংএকটি দুর্নীতিগ্রস্ত শাসনের বিপরীতে যা দেশের উন্নয়নেঅগ্রগতি করেছে। দেশের পতন। বাংলাদেশ অনেক নিরাপদঅবস্থানে রয়েছে এবং স্পষ্টতই মহামারী পরবর্তী শক ওয়েভঅনুভূত হবে তবে দেশটি যথাসময়ে শোষণ এবং কাটিয়েউঠার স্থিতিস্থাপকতা রয়েছে।
বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৪১তম বৃহত্তম অর্থনীতি। ব্রিটিশঅর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিক অ্যান্ডবিজনেস রিসার্চ (সিইবিআর) এর মতে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিঅব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫ তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। ২০২১ অর্থবছরেবিদেশী ঋণের বিপরীতে বিলিয়ন। ২০২০–এ, বাংলাদেশতার এমএলটি –এর বিপরীতে $১.৭৩ বিলিয়ন, তারপর২০১৯–এ $১.৫৯ বিলিয়ন এবং ২০১৮–এ $১.৪১বিলিয়নদিয়েছে। ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত, বাংলাদেশের বকেয়াবৈদেশিক ঋণ ৫০.৮৭বিলিয়ন ডলারেদাঁড়িয়েছে,পাইপলাইনে আরও ৪৮ বিলিয়ন ডলার রয়েছে।ইআরডি তথ্য দেখায় যে সামগ্রিক ঋণ পরিশোধ ২২–এ$২.৫, ২৩–এ $২.৭বিলিয়ন, ২৪–এ $৩.২৪ বিলিয়ন এবং২৫–এ $৪.0২ বিলিয়ন হবে৷ বাংলাদেশকে ২৭, ২৮ এবং ২৯–এ তার ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে সর্বাধিক চাপ মোকাবেলাকরতে হবে৷ তিন অর্থবছরে কমপক্ষে $২.৫ বিলিয়নপৌঁছাবে। এই ধরনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ৩৩ পর্যন্ত অব্যাহতথাকবে।
সরকার সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় সফল হয়েছে। এ ক্ষেত্রেসরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর যথাযথ উদ্যোগের কারণে দেশেনাশকতার হার অনেক কমেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রবর্তিতপররাষ্ট্রনীতি– “সকলের প্রতি বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বিদ্বেষনয়”- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অনুসরণ করেছেন।বাংলাদেশ সম্ভবত এই অঞ্চলের একমাত্র উজ্জ্বল নক্ষত্র যাঅতীতে অনেক সহ্য করেছে এবং সীমাহীন। এগিয়ে যাওয়ারসম্ভাবনা। স্পষ্টতই গভীর মূল চ্যালেঞ্জ রয়েছে (কিছুইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক শক্তি সংকটের মতো)।ফ্র্যাকচার লাইনও রয়েছে যা বাংলাদেশকে তার প্রবৃদ্ধি, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির গতিপথে (বঙ্গবন্ধুর সোনালী স্বপ্ন) পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত ফ্যাশনেপরিচালনা করতে হবে।
শেখ হাসিনা দেশেকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তা স্বাধীনতা বিরোধী এবং দেশদ্রোহীদের সহ্য চচ্ছে না। এই গোষ্টী বাংলাদেশকে একটি উগ্রবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। তাই তারা আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে অপপ্রচারে নেমেছে। দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে চালানো হচ্ছে অপপ্রচার। এই সব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের সোচ্চার হওয়া উচিত এবং তাদের চিহ্নিত করুন।
মতিয়ার চৌধুরী: সাংবাদিক, সত্যবাণীর স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট